অতিরিক্ত ঘাম একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এটি বেশ বিব্রতকর হতে পারে, বিশেষ করে মুখের ঘাম। চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন । তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে মুখের ঘাম বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন।তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেয়া যাক বিষয়গুলো।
পোষ্ট সুচিপত্রঃ মুখের ঘাম বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়
.
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন মুখের ঘাম বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়,অতিরিক্ত ঘামের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ১০টি প্রাকৃতিক উপায় এগুলো সহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা আছে ।আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সমস্ত বিষয়ে সঠিক ধারণা পাবেন, তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন । চলুন তাহলে আর দেরি না করে আজকের বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিই।
অতিরিক্ত মুখ ঘামলে যা করবেন
মুখের অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে। এখানে কিছু সাধারণ কারণ এবং করণীয় উল্লেখ করা হলো:
মুখের অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণ:
- জিনগত সমস্যা: অনেকের ক্ষেত্রে পারিবারিক ভাবে মুখে বেশি ঘাম হয়।
- হরমোনের ওঠাপড়া: হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মুখে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।
- দুশ্চিন্তা এবং উৎকণ্ঠা: মানসিক চাপ ও উদ্বেগের ফলে মুখে ঘাম হতে পারে।
- হাইপারথাইরয়েডিজম: থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।
- স্নায়ুঘটিত রোগ: কিছু স্নায়ুর সমস্যা থাকলে মুখে ঘাম হতে পারে।
- স্থূলতা: অতিরিক্ত ওজনও মুখের ঘামের একটি কারণ হতে পারে।
অতিরিক্ত মুখ ঘামার কিছু ইতিবাচক দিক:
- ত্বক ঠান্ডা থাকে।
- ক্ষতিকারক উপাদানগুলি বেরিয়ে যায়।
- রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে।
- দুশ্চিন্তা দূর হয়।
আরো পড়ুন: হাত পা ঘামা থেকে মুক্তির উপায়
মুখের ঘাম কমানোর উপায়:
- বরফের টুকরো: পরিষ্কার কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ নিয়ে মুখে রাখুন।
- ঠাণ্ডা পানি: মুখে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। লোমকূপের ছিদ্রগুলো বন্ধ হবে এবং ঘাম কম হবে।
- শসার রস: শসার রস ত্বকে ব্যবহার করুন। এটি ঘাম কমায় এবং ত্বকের কালো দাগ দূর করে।
- পাউডার: ট্যালকম পাউডার মুখের অতিরিক্ত ঘাম শুষে নেয়।
- অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার: অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ও পানির মিশ্রণ ত্বকে ব্যবহার করুন।
- অয়েল বেইজড প্রসাধনী এড়িয়ে চলুন: ওয়াটার বেইজড মেকআপ সামগ্রী ব্যবহার করুন।
- মেকআপ কম ব্যবহার করুন: গরমকালে মেকআপ যতদূর সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
এভাবে কিছু সহজ উপায় মেনে চললে মুখের অতিরিক্ত ঘাম থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
গরমে মুখের ঘাম নিয়ন্ত্রণের ৫ ফেসপ্যাক
গরমকালে মুখের ঘাম এবং তেলতেলে ত্বকের সমস্যা সমাধানে কিছু প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। নিচে কিছু কার্যকরী ফেসপ্যাকের উপাদান এবং সেগুলোর উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:
প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক:
- শসা ফেসপ্যাক:
- উপাদান: শসার রস।
- উপকারিতা: ত্বক ঠান্ডা রাখে, ঘাম কমায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, ত্বকের প্রদাহ ও ফোলাভাব কমায়, বলিরেখা কমায়।
- ব্যবহার: শসার রস ত্বকে লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- দই ফেসপ্যাক:
- উপাদান: দই।
- উপকারিতা: ত্বকের ঘাম কমায়, ত্বক নরম ও কোমল করে।
- ব্যবহার: দই সরাসরি মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- অ্যাভাকাডো ফেসপ্যাক:
- উপাদান: অ্যাভাকাডো।
- উপকারিতা: ত্বক ঠান্ডা রাখে, ঘাম কমায়, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
- ব্যবহার: অ্যাভাকাডো মেখে মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- অ্যালোভেরা ফেসপ্যাক:
- উপাদান: অ্যালোভেরা জেল।
- উপকারিতা: ত্বকের প্রদাহ কমায়, ঘাম কমায়, ত্বক হাইড্রেটেড রাখে, অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল গুণাগুণ।
- ব্যবহার: অ্যালোভেরা জেল মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- মুলতানি মাটি ও গোলাপ জল ফেসপ্যাক:
- উপাদান: মুলতানি মাটি ও গোলাপ জল।
- উপকারিতা: ত্বক শীতল রাখে, ঘাম শোষণ করে, ত্বকের ময়লা দূর করে।
- ব্যবহার: মুলতানি মাটি ও গোলাপ জল মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে শুকানোর পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- দুধ ও মধু ফেসপ্যাক:
- উপাদান: দুধ ও মধু।
- উপকারিতা: ত্বকের পোরস পরিষ্কার করে, ময়লা দূর করে, ত্বক উজ্জ্বল করে, পুষ্টি যোগায়।
- ব্যবহার: দুধ ও মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
এসব প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক গরমকালে মুখের অতিরিক্ত ঘাম এবং তেলতেলে ত্বকের সমস্যা কমাতে সহায়ক হবে। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক সতেজ এবং স্বাস্থ্যকর থাকবে।
মুখের ঘাম বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়?
ত্বকের ব্যাকটেরিয়া এবং আর্দ্রতা কমাতে কিছু সাধারণ অভ্যাস অনুসরণ করা যেতে পারে যা অতিরিক্ত ঘাম ও অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করবে। এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো:
ত্বকের ব্যাকটেরিয়া এবং আর্দ্রতা কমাতে করণীয়
- ঘন ঘন গোসল করা: প্রতিদিন অন্তত একবার গোসল করা উচিত। ঘামের কারণে ত্বকে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া এবং ময়লা পরিষ্কার করা জরুরি।
- অ্যান্টিপার্সপিরেন্ট প্রয়োগ করা:
- রাতের বেলা: ঘুমানোর আগে অ্যান্টিপার্সপিরেন্ট ব্যবহার করুন। রাতে প্রয়োগ করলে এটি ত্বকের ছিদ্রের মধ্যে ঢুকে কার্যকরভাবে কাজ করতে পারে।
- সকালে: সকালে পুনরায় অ্যান্টিপার্সপিরেন্ট ব্যবহার করুন।
- নরম, শোষক তোয়ালে রাখা: আপনার ব্যাগ, ডেস্ক বা গাড়িতে একটি নরম, শোষক তোয়ালে রাখুন যাতে অতিরিক্ত ঘাম শুকাতে পারেন।
- ফেস পাউডার ব্যবহার করা: আর্দ্রতা শোষণ করতে সাহায্য করার জন্য সরল, অগন্ধহীন ফেস পাউডার ব্যবহার করুন। এটি ত্বককে শুষ্ক রাখতে এবং ঘাম কমাতে সহায়ক।
অতিরিক্ত টিপস:
- প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করুন: প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি পোশাক পরুন, যা ত্বককে শ্বাস নিতে সাহায্য করে।
- হালকা রঙের পোশাক পরুন: গ্রীষ্মকালে হালকা রঙের পোশাক পরা উচিত যা সূর্যের তাপ প্রতিফলিত করে এবং ঘাম কমাতে সাহায্য করে।
- পর্যাপ্ত পানি পান করুন: শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং ঘামের মাধ্যমে হারানো পানির পরিমাণ পূরণ করতে পর্যাপ্ত পানি পান করা গুরুত্বপূর্ণ।
- সুষম খাদ্য গ্রহণ: সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন এবং ক্যাফেইন, মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন, যা ঘাম বাড়াতে পারে।
এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করলে অতিরিক্ত ঘামের সমস্যার প্রকোপ অনেকটাই কমানো সম্ভব। যদি সমস্যা গুরুতর হয়, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অতিরিক্ত ঘামের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ১০টি প্রাকৃতিক উপায়
অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় (হাইপারহিডরোসিস) ভুগতে থাকা ব্যক্তিদের জন্য বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও ডাক্তারি সমাধান রয়েছে। এখানে কিছু কার্যকরী পরামর্শ ও প্রাকৃতিক উপায়ের বিবরণ দেওয়া হলো:
প্রাকৃতিক উপায়ে অতিরিক্ত ঘামের যন্ত্রণা থেকে মুক্তির উপায়:
১.ভিটামিন বি-১২ সমৃদ্ধ খাদ্য:
- উপকারিতা: ভিটামিন বি-১২ এর অভাবে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।
- খাদ্য: কলা, ডিম, দুধ, গাজর, টমেটো, সবুজ শাক, মাছ, কাঠ বাদাম ইত্যাদি।
২.ভিটামিন বি পরিবার:
- উপকারিতা: ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫ এর অভাবে ঘাম হতে পারে।
- খাদ্য: ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করুন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শে ভিটামিন বি ট্যাবলেট গ্রহণ করুন।
৩.পাকা ফলমূল ও শাকসবজি:
- উপকারিতা: পাকা ফলমূল ও শাকসবজি শরীরকে পুষ্টি দেয় এবং ঘাম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- খাদ্য: পাকা পেঁপে, তরমুজ, আম, কামরাঙ্গা, ফুলকপি, গাজর, বরবটি ইত্যাদি।
৪.পুষ্টিকর খাবার:
- উপকারিতা: শারীরিক দুর্বলতা থেকে ঘাম হতে পারে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন।
- খাদ্য: শাকসবজি, ফলমূল, দুধ, ডিম ইত্যাদি।
৫.আয়োডিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন:
- কারণ: এসপারাগাস, ব্রকোলি, টারকি, গরুর মাংস, যকৃত, সাদা পেঁয়াজ, খাবার লবণ ইত্যাদি খাবার অতিরিক্ত ঘাম সৃষ্টি করতে পারে।
- এড়িয়ে চলুন: এসপারাগাস, ব্রকোলি, টারকি, গরুর মাংস, যকৃত, সাদা পেঁয়াজ, খাবার লবণ ইত্যাদি।
৬.চা:
- উপকারিতা: চায়ের টনিক এসিড প্রাকৃতিক ঘাম বিরোধী ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
- ব্যবহার: দেড় লিটার পানিতে পাঁচটি চায়ের ব্যাগ মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট হাত-পা ভিজিয়ে রাখুন। সবুজ চা পান করুন।
৭.পাউডার এড়িয়ে চলুন:
- কারণ: হাতে-পায়ে পাউডার ব্যবহার করলে ঘাম আরো বাড়তে পারে।
৮.কফি এবং ধূমপান থেকে বিরত থাকুন:
- কারণ: পান, ক্যাফেইনযুক্ত কফি, ধূমপান অতিরিক্ত ঘাম উৎপন্ন করে।
৯.পানি পান করুন:
- উপকারিতা: বেশি পানি পান করলে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং ঘাম কমে।
- ব্যবহার: পানি দিয়ে মুখ, হাত, পা বারবার ধুয়ে ফেলুন।
১০.শসা:
- উপকারিতা: শসা শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং ঘাম কমায়।
- ব্যবহার: শশাতে লবণ না মেখে খাবেন।
এই প্রাকৃতিক উপায়গুলো অনুসরণ করলে অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় বেশ আরাম পাওয়া যাবে। তবে সমস্যা গুরুতর হলে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
অতিরিক্ত মুখ ঘামে যে কয়েকটি কারণে
মুখের অতিরিক্ত ঘামার পেছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে, যেমন:
- জিনগত সমস্যা: কারো কারো মধ্যে জিনগত কারণেও মুখে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।
- হরমোনের ওঠাপড়া: হরমোনের পরিবর্তনের ফলে মুখে ঘাম বাড়তে পারে।
- দুশ্চিন্তা ও উৎকণ্ঠা: মানসিক চাপ এবং উৎকণ্ঠার কারণে ঘাম হয়।
- হাইপারথাইরয়েডিজম: যারা হাইপারথাইরয়েডিজমে ভুগছেন তাদেরও মুখ ঘামে।
- স্নায়ুঘটিত রোগ: কিছু স্নায়ুঘটিত রোগের কারণে মুখে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।
- স্থূলতা: যারা স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন তাদেরও মুখে বেশি ঘাম হয়।
মুখের ঘামের ইতিবাচক দিক
- ত্বক ঠান্ডা রাখা: ঘাম ত্বক ঠান্ডা রাখে।
- ক্ষতিকারক উপাদান বেরিয়ে যাওয়া: ঘামের মাধ্যমে ত্বকের ক্ষতিকারক উপাদান বেরিয়ে যায়।
- রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখা: ঘাম রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
- দুশ্চিন্তা দূর করা: ঘাম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
মুখের ঘাম কমানোর উপায়
- অয়েল ফ্রি ফেসিয়াল ওয়াইপস ব্যবহার করুন: মুখের অতিরিক্ত তেল এবং ঘাম শোষণের জন্য অয়েল ফ্রি ফেসিয়াল ওয়াইপস ব্যবহার করতে পারেন।
- অ্যান্টি পার্সপিরান্ট: মুখের জন্য বিশেষভাবে তৈরি অ্যান্টি পার্সপিরান্ট ব্যবহার করতে পারেন।
- সুতির জামা পরুন: গরমে হালকা সুতির জামা পরার চেষ্টা করুন।
- পর্যাপ্ত পানি পান করুন: শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং মুখের ঘাম কমাতে প্রচুর পানি পান করুন।
- মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন: গরমকালে বেশি মসলাদার খাবার না খাওয়ার চেষ্টা করুন।
- চিন্তা-উৎকণ্ঠা দূরে রাখুন: মানসিক চাপ কমানোর জন্য মেডিটেশন, যোগব্যায়াম, বা অন্যান্য রিলাক্সেশন টেকনিক অনুসরণ করতে পারেন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: যদি উপরের সব কিছু করার পরেও মুখে অতিরিক্ত ঘাম হয়, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এই উপায়গুলো অনুসরণ করলে মুখের অতিরিক্ত ঘাম কমানোর পাশাপাশি আপনার ত্বকও সতেজ এবং আরামদায়ক থাকবে।
Comments
Post a Comment