Skip to main content

ভ্রমণে যাওয়ার জন্য কিভাবে ব্যাগ গুছাবেন বিস্তাতির জেনে নিন



ভ্রমণের জন্য ব্যাগ গুছানো একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ, যা আপনার ভ্রমণকে অনেক সহজ ও আরামদায়ক করে তুলতে পারে। এখানে কিছু উপায় দেওয়া হলো:


১. ভ্রমণের ধরন অনুযায়ী পরিকল্পনা করুন:

ছোট যাত্রা (1-3 দিন): হাতে বহনের জন্য একটি ছোট ব্যাগ বা স্যুটকেস যথেষ্ট।

মাঝারি যাত্রা (4-7 দিন): এক বা দুইটি স্যুটকেস বা বড় হাতব্যাগ প্রয়োজন হতে পারে।

দীর্ঘ যাত্রা (এক সপ্তাহের বেশি): বড় স্যুটকেস বা ট্রাভেল ব্যাগ প্রয়োজন।

২. প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চেকলিস্ট তৈরি করুন:

নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস: পোশাক, জুতা, টুথব্রাশ, সানস্ক্রীন, ঔষধ, মোবাইল চার্জার।

কাগজপত্র: পাসপোর্ট, ভিসা, টিকিট, হোটেল বুকিং, জরুরি ফোন নম্বর।

অন্যান্য: ক্যামেরা, ল্যাপটপ, পঠনযোগ্য বই বা ম্যাগাজিন।

৩. পোশাক গুছানোর কৌশল:

রোলিং মেথড: পোশাকগুলো রোল করে গুছালে জায়গা বাঁচানো যায় এবং পোশাক কম চেঁপে যাবে।

প্যাকিং কিউবস: বিশেষ প্যাকিং কিউবস ব্যবহার করে আলাদা আলাদা বিভাগে পোশাকগুলো রাখতে পারেন।

ওয়াশিং ফ্রি: যদি অল্প কিছু পোশাক থাকে, তবে একসঙ্গে গুছাতে পারেন।

৪. ব্রেকেবল আইটেমের জন্য সতর্কতা:

ব্রেকেবল বা ভঙ্গুর আইটেমগুলিকে নিরাপদভাবে প্যাক করুন, যেমন- কাচের পণ্য বা ইলেকট্রনিক্স।

৫. অতিরিক্ত জায়গা:

কিছু অতিরিক্ত জায়গা রাখুন যাতে স্যুটকেস পূর্ণ না হয়ে যায়। প্রয়োজনে শপিং করার জন্য।

৬. মালপত্র চেক করুন:

ব্যাগ প্যাক করার পর, সব কিছু নিয়ে একবার চোখ বুলিয়ে নিন যাতে কিছু বাদ না পড়ে।

৭. ব্যাগের অঙ্গসজ্জা:

পরিচয় শনাক্তকরণের জন্য ব্যাগে নাম্বার বা ট্যাগ লাগান।




ভ্রমণে গিয়ে ক্লান্তি দূর করার জন্য কি করতে হবে ?




ভ্রমণে গিয়ে ক্লান্তি দূর করতে কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করতে পারেন:

১. বিশ্রাম নিন:

পর্যাপ্ত ঘুম: রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের চেষ্টা করুন যাতে শরীর পূর্ণভাবে বিশ্রাম পায়।

নাপ সেট করুন: দিনের মধ্যে কিছু সময় বিশ্রাম নিন। প্রয়োজনে কিছুক্ষণ শুয়ে বা চোখ বন্ধ করে থাকুন।

২. হালকা এক্সারসাইজ:

স্ট্রেচিং: লম্বা যাত্রার পর স্ট্রেচিং করুন যাতে পেশী শিথিল হয়।

হাঁটা: হালকা হাঁটার মাধ্যমে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ক্লান্তি কমাতে পারেন।

৩. পানি পান করুন:

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। ডিহাইড্রেশন ক্লান্তির কারণ হতে পারে।

৪. স্বাস্থ্যকর খাবার খান:

পুষ্টিকর খাবার খেয়ে শক্তি পুনরুদ্ধার করুন। ফল, সবজি, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ভালো।

৫. নিয়মিত বিশ্রাম করুন:

অতি ক্লান্তি থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত বিরতি নিন। দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকলে মাঝে মাঝে উঠে হাঁটুন।

৬. চিন্তা কমান:

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর চেষ্টা করুন। কিছু শান্তিপূর্ণ কার্যক্রম যেমন- মিউজিক শোনা বা ধ্যান করতে পারেন।

৭. ম্যাসেজ করুন:

শরীরের ক্লান্তি কমাতে হালকা ম্যাসেজ নিতে পারেন। পায়ের বা পেশীর ম্যাসেজ বিশেষভাবে সহায়ক হতে পারে।

ভ্রমণে যাওয়ার আগে তার হিসাব করবেন কিভাবে ?




ভ্রমণের আগে হিসাব করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ যাতে সবকিছু সুষ্ঠুভাবে চলতে পারে। এখানে কিছু পদক্ষেপ দেওয়া হলো যা আপনাকে পরিকল্পনা করতে সহায়তা করবে:

১. ভ্রমণের বাজেট নির্ধারণ করুন:

ভ্রমণের খরচ: ট্রান্সপোর্ট, হোটেল, খাদ্য, প্রবেশ ফি ইত্যাদি।

অতিরিক্ত খরচ: শপিং, টিপ, অবশিষ্ট ব্যয়।

২. পরিবহন খরচ হিসাব করুন:

ফ্লাইট বা ট্রেনের টিকিট: টিকিটের দাম, অতিরিক্ত লাগেজ চার্জ।

স্থানীয় পরিবহন: ট্যাক্সি, বাস, কার রেন্টাল ইত্যাদি।

৩. থাকা ও খাবারের খরচ:

হোটেল বা রিসোর্ট: বুকিংয়ের দাম এবং কোনো অতিরিক্ত চার্জ।

খাবারের খরচ: প্রতিদিনের খাবার ও পানীয়ের খরচ।

৪. অবশ্যকীয় কাগজপত্রের খরচ:

ভিসা ও পাসপোর্ট ফি: প্রয়োজনীয় ভিসা ফি, পাসপোর্টের নতুন করে তৈরির খরচ।

৫. বীমা ও চিকিৎসা খরচ:

ভ্রমণ বীমা: ভ্রমণ বীমার প্রিমিয়াম।

চিকিৎসা: স্বাস্থ্যসেবা ও ঔষধের খরচ।

৬. জরুরি খরচ:

ফান্ড: জরুরি পরিস্থিতির জন্য কিছু অতিরিক্ত টাকা রাখা ভালো।

৭. প্রকৃত খরচ নির্ধারণ:

গন্তব্য অনুযায়ী খরচ: প্রতিটি গন্তব্যে খরচের হিসাব করুন, যেমনঃ সাইটসিসিং, গাইড সার্ভিস, ইত্যাদি।

৮. অনলাইন এবং অফলাইন হিসাব:

অনলাইন বাজেটিং টুলস: বিভিন্ন অনলাইন টুলস ব্যবহার করতে পারেন বাজেট নির্ধারণের জন্য।

নোটবুক: একটি নোটবুক বা অ্যাপ ব্যবহার করে সমস্ত খরচ ট্র্যাক করুন।

৯. ব্যাংক ও কার্ড সম্পর্কিত বিষয়:

ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড: বিদেশে ব্যবহারের জন্য ব্যাংক বা কার্ড কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করুন।

নগদ অর্থ: কিছু নগদ অর্থ নিয়ে যান।

১০. প্রয়োজনীয় চেকলিস্ট তৈরি করুন:

গুরুত্বপূর্ণ আইটেম: পাসপোর্ট, ভিসা, টিকিট, জরুরি কন্টাক্ট নম্বর।




ভ্রমণে যেতে যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে

ভ্রমণের সময় কিছু বিষয় সতর্কতা অবলম্বন করলে আপনার অভিজ্ঞতা হবে আরও নিরাপদ ও আনন্দদায়ক। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা হলো:

১. নিরাপত্তা:

ব্যাগ ও মানি বেল্ট: মূল্যবান জিনিস যেমন পাসপোর্ট, টাকা, ক্রেডিট কার্ড নিরাপদে রাখুন।

অচেনা স্থান: অচেনা জায়গায় সতর্ক থাকুন এবং স্থানীয় মানুষের পরামর্শ নিন।

২. স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা:

ভ্যাকসিনেশন: গন্তব্যস্থলে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিনেশন সম্পন্ন করুন।

ঔষধ: নিয়মিত ব্যবহৃত ঔষধ ও জরুরি ঔষধ সঙ্গে রাখুন।

পানি ও খাদ্য: স্বাস্থ্যকর খাবার ও নিরাপদ পানি পান করুন।

৩. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

পাসপোর্ট ও ভিসা: সবসময় পাসপোর্ট ও ভিসার কপি সঙ্গে রাখুন।

টিকিট ও বুকিং কনফার্মেশন: ফ্লাইট বা হোটেল বুকিংয়ের কনফার্মেশন রাখুন।

৪. ফিনান্সিয়াল প্রস্তুতি:

কার্ড ব্যবহারের সতর্কতা: বিদেশে কার্ড ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকুন এবং যেকোন অস্বাভাবিক লেনদেন সম্পর্কে ব্যাংককে জানান।

নগদ অর্থ: কিছু নগদ অর্থ সঙ্গে রাখুন, কিন্তু অতিরিক্ত নগদ নিয়ে না যাওয়াই ভাল।

৫. স্থানীয় আইন ও সংস্কৃতি:

স্থানীয় আইন: গন্তব্যস্থলের আইন ও নিয়মাবলী সম্পর্কে জানুন।

সংস্কৃতি: স্থানীয় সংস্কৃতি ও আচার-আচরণ সম্পর্কে সচেতন থাকুন।

৬. আবহাওয়া ও পরিবেশ:

আবহাওয়া: গন্তব্যস্থলের আবহাওয়ার পূর্বাভাস চেক করুন এবং তদনুসারে পোশাক ও অন্যান্য সরঞ্জাম নিয়ে যান।

প্রাকৃতিক বিপদ: প্রাকৃতিক বিপদ যেমন ভূমিকম্প, সুনামি ইত্যাদি সম্পর্কে সতর্ক থাকুন।

৭. বিমা:

ভ্রমণ বীমা: স্বাস্থ্য, ক্ষতি, বা জরুরি অবস্থা কভার করে এমন ভ্রমণ বীমা করান।

৮. যোগাযোগ ও তথ্য:

জরুরি নম্বর: স্থানীয় পুলিশ, এমারজেন্সি সার্ভিস এবং হোটেলের যোগাযোগ নম্বর সাথে রাখুন।

স্থানীয় ভাষা: যদি সম্ভব হয়, কিছু মৌলিক স্থানীয় ভাষা শিখুন বা অনুবাদক অ্যাপস ব্যবহার করুন।

৯. গন্তব্যস্থল চেক:

স্থানীয় পরিবহন: গন্তব্যস্থলে পরিবহন ব্যবস্থার তথ্য জানুন।

সেফটি টিপস: কোন এলাকা নিরাপদ এবং কোন এলাকা এড়িয়ে চলা উচিত সে সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করুন।

ভ্রমণ সঙ্গী শিশু হলে কি করবেন ?

ভ্রমণে শিশু সঙ্গী থাকলে কিছু অতিরিক্ত পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় যাতে তাদের জন্য ভ্রমণ আরও আনন্দদায়ক ও স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়। এখানে কিছু টিপস দেওয়া হলো:

১. শিশুর প্রয়োজনীয়তা:

পোশাক: শিশুর জন্য পর্যাপ্ত পোশাক নিয়ে যান, আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্য অতিরিক্ত পোশাকও সঙ্গে রাখুন।

খাদ্য: শিশুর নিয়মিত খাবার বা স্ন্যাক্স, যদি বিশেষ খাবারের প্রয়োজন হয়, তা সঙ্গে রাখুন।

২. স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা:

ঔষধ: শিশুর প্রয়োজনীয় ঔষধ ও প্রথম সাহায্যের কিট সাথে রাখুন।

ভ্যাকসিনেশন: গন্তব্যস্থলে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিনেশন সম্পন্ন করেছেন কিনা তা নিশ্চিত করুন।

৩. খেলনা ও বিনোদন:

খেলনা: শিশুর জন্য কিছু প্রিয় খেলনা বা বিনোদনের সামগ্রী সঙ্গে রাখুন, বিশেষ করে লম্বা যাত্রার জন্য।

বই ও ভিডিও: গল্পের বই, এনিমেশন ভিডিও বা অডিও বইও শিশুদের আনন্দিত করতে পারে।

৪. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

পাসপোর্ট ও ভিসা: শিশুর পাসপোর্ট ও ভিসার কপি সাথে রাখুন।

স্বাস্থ্য ডকুমেন্টস: শিশুর স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ডকুমেন্টস ও চিকিৎসকের পরামর্শপত্র নিতে পারেন।

৫. ভ্রমণের সময়সূচি:

অবসর সময়: শিশুর জন্য ভ্রমণের সময়সূচিতে কিছু অবসর সময় রাখুন যাতে তারা বিশ্রাম নিতে পারে।

ছোট ছোট বিরতি: লম্বা যাত্রার সময় ছোট ছোট বিরতি নিয়ে শিশুকে বিশ্রাম দিন।

৬. নিরাপত্তা:

অ্যাম্বুলেন্স নম্বর: জরুরি পরিস্থিতির জন্য স্থানীয় এমারজেন্সি নম্বর রাখুন।

মেলানো আইটেম: শিশুর জন্য পরিচিত কোনো আইটেম (যেমন একটি বিশেষ টেডি বেয়ার) নিয়ে যেতে পারেন।

৭. স্বাস্থ্যকর অভ্যাস:

পানি পান: শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করান।

পুষ্টিকর খাবার: শিশুর পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর রাখুন।

৮. প্রেরণা ও প্রশংসা:

উত্সাহ: শিশুকে ভ্রমণ সম্পর্কে উৎসাহিত করুন এবং তাদের সঠিক আচরণের জন্য প্রশংসা করুন।

৯. জাগতিক সুযোগ সুবিধা:

সুবিধাজনক হোটেল: হোটেল বা থাকা ব্যবস্থার বাচাই করুন যেখানে শিশুর জন্য সুবিধা রয়েছে, যেমন শিশুদের খেলার জায়গা বা বাচ্চাদের জন্য সুবিধা।

১০. প্রযুক্তি ব্যবহার:

মোবাইল অ্যাপ: শিশুদের জন্য শিক্ষামূলক বা বিনোদনমূলক অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।

মন্তব্য

ভ্রমণ শেষ করার পর কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন যাতে আপনার অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণভাবে উপভোগ্য হয় এবং ভবিষ্যতে আরও উন্নত পরিকল্পনা করতে পারেন। এখানে কিছু শেষ কথা উল্লেখ করা হলো:

১. বিতরণ ও ফিরে আসার প্রস্তুতি:

ব্যাগ প্রস্তুত করুন: সবকিছু ঠিকভাবে গুছিয়ে নিন এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চেক করুন।

জরুরি ডকুমেন্টস: টিকিট, বুকিং কনফার্মেশন, এবং গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সাথে রাখুন।

২. স্মৃতি সংরক্ষণ:

ছবি ও ভিডিও: যাত্রার ছবি ও ভিডিও সংগ্রহ করুন এবং প্রয়োজনীয় ব্যাকআপ তৈরি করুন।

ডায়েরি: যাত্রার অভিজ্ঞতা ও স্মৃতি ডায়েরিতে লেখার চেষ্টা করুন।

৩. ফিডব্যাক দিন:

হোটেল বা গন্তব্যের রিভিউ: হোটেল বা গন্তব্য সম্পর্কে আপনার অভিজ্ঞতা রিভিউ হিসেবে প্রকাশ করুন।

পরামর্শ: আপনার অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ বন্ধুদের বা পরিবারের সাথে শেয়ার করুন।

৪. স্বাস্থ্য পরীক্ষা:

চিকিৎসা: ভ্রমণ শেষে শরীরের অবস্থা পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা বা বিশ্রামের ব্যবস্থা নিন।

৫. ব্যাংক ও ফিনান্সিয়াল চেক:

বিলিং: ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও ক্রেডিট কার্ডের বিল চেক করুন এবং কোনো অস্বাভাবিক লেনদেন হলে রিপোর্ট করুন।

রিপোর্ট: যদি প্রয়োজনীয় কোনো ফেরত বা চার্জ থাকে তবে তা মিটিয়ে নিন।

৬. বীমার দাবি:

বীমা ক্লেইম: ভ্রমণ বীমার জন্য কোনো দাবি থাকলে তা সময়মতো জমা দিন।

৭. প্রয়োজনীয় ফলো-আপ:

হোটেল বা পরিষেবা: যদি কোনো সমস্যা হয় বা পছন্দ হয়নি, সেগুলির ফলো-আপ করুন।

৮. পরিকল্পনা করুন:

ভবিষ্যৎ ভ্রমণ: আপনার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ভবিষ্যতে কি উন্নতি বা পরিবর্তন করতে চান তা পরিকল্পনা করুন।

Comments

Popular posts from this blog

আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা ২০২৪

আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে। সাধারণত আমরা যখন বাড়ি ঘর তৈরি করি তখন আমাদের পাইপের প্রয়োজন হয়। তাই আগে থেকেই আমরা ৬ ইঞ্চি পাইপের দাম ২০২৪ সম্পর্কে জেনে রাখবো। বাড়ি তৈরি করতে যে সকল পণ্য প্রয়োজন এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পাইপ। এই আর্টিকেলে আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা এবং ৬ ইঞ্চি পাইপের দাম ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা সম্পর্কে আছে আলোচনা করা হবে। আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ বাজারে বেশ জনপ্রিয় এবং এর গুণগত মানের জন্য ঘর-বাড়ি নির্মাণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু পাইপের মাধ্যমে পানি, নিকাশি, এবং অন্যান্য তরল পদার্থ পরিচালনা করা হয়, তাই ভালো মানের পাইপ নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। আরএফএল ইউপিভিসি পাইপের দাম বিভিন্ন আকার এবং ধরনের ওপর নির্ভর করে। সাধারণত ইউপিভিসি পাইপের দাম নিচের বিষয়গুলোর ওপর নির্ভর করে: পাইপের ব্যাস (Diameter): বিভিন্ন আকারের পাইপ যেমন 0.5 ইঞ্চি, 1 ইঞ্চি, 1.5 ইঞ্চি থেকে শুরু করে 4 ইঞ্চি বা তারও বেশি আকারে পাওয়া যায়। পাইপের পুরুত্ব (Thickness): পানির চাপ এ...

ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় - ৪০ দিনে ধনী হওয়ার আমল

ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় জেনে নেওয়া যাক। ইসলামে প্রতিটি বিষয়ের একটি সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে তাই ধনী হতে হলে আমাদের ইসলামের দৃষ্টিতে ধনী হওয়ার উপায় গুলো জেনে তারপরে ধনী হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যদি একজন মুসলিম ঘরের সন্তান হয়ে থাকেন এবং ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেল আপনার জন্যই। এখানে আমরা ইসলামের দৃষ্টিতে ধনী হওয়ার উপায় গুলো আলোচনা করব। ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন। ইসলামে ধনী হওয়া এবং জীবিকার পদ্ধতি সম্পর্কে কিছু বিশেষ দিক এবং নীতি রয়েছে, যা আল্লাহর পথে থেকে সফল হওয়ার জন্য অনুসরণ করতে হয়। আপনার বর্ণিত উপায়গুলোর মধ্যে কয়েকটি ইসলামে উল্লেখিত। আসুন একটু বিস্তারিতভাবে দেখি ইসলামে কীভাবে বৈধভাবে ধনী হওয়া যায়: ১. আল্লাহর কাছে দোয়া করা: ধনী হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে শুধু ধনী হওয়ার জন্য নয়, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং আমাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য দোয়া করা উচিত। উপরে উল্লেখিত দোয়াটি এক ধরনের ইস্তিগফার, যা আমাদের পাপ ক্ষমা...

ফেসবুক আইডি হ্যাক রিকভার - ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয়

ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার করতে চান? তাহলে বিস্তারিত ভাবে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয় গুলো জেনে নিন। আমাদের ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে তখন কিভাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে আনবেন জানুন। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে অনেকেই ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার করার উপায় না জানার কারণে ফেসবুক আইডি হারিয়ে ফেলে। তাই বিষয়টি জানার আগে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয় সম্পর্কে জানুন। ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার করতে চাইলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়া একটি খুবই সাধারণ সমস্যা, এবং এটি রিকভার করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হয়। নিচে আপনার ফেসবুক একাউন্ট রিকভার করার প্রধান ধাপগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো: ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রিকভার করার ধাপসমূহ: পাসওয়ার্ড রিসেট করুন: প্রথমে ফেসবুক অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে যান। লগইন পেজে থাকা "Forgot Password" অপশনে ক্লিক করুন। আপনার অ্যাকাউন্টে রেজিস্টার করা মোবাইল নাম্বার বা ইমেইল দিন। "Reset Your Password" অপশন সিলেক্ট করুন এবং নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে পুনরায় লগইন...