Skip to main content

আমেরিকা কাজের ভিসা ২০২৪ -আমেরিকা যাওয়ার উপায়



আমেরিকায় কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য সাধারণত আপনি H-1B বা L-1 ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এখানে কিছু মূল পদক্ষেপ দেয়া হলো:


চাকরি খোঁজা: প্রথমে, আপনাকে একটি মার্কিন কোম্পানির সাথে চাকরির প্রস্তাব পেতে হবে যেটি আপনার পেশাগত দক্ষতা অনুযায়ী।

কোম্পানির স্পন্সরশিপ: আপনার নিয়োগকর্তাকে আপনার ভিসার জন্য স্পন্সর হতে হবে। তারা আপনার আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করবে এবং প্রয়োজনীয় নথি জমা দেবে।

ভিসা আবেদন: কোম্পানিটি আপনার জন্য H-1B বা L-1 ভিসার জন্য আবেদন করবে। H-1B ভিসা বিশেষভাবে উচ্চ দক্ষতার কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়, আর L-1 ভিসা আন্তর্জাতিক কোম্পানির কর্মীদের জন্য।

ডকুমেন্টেশন: আপনার পাসপোর্ট, চাকরির প্রস্তাব, শিক্ষাগত যোগ্যতা, এবং অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট ইত্যাদি নথি প্রস্তুত করুন।

ভিসা সাক্ষাৎকার: আপনার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, আপনাকে মার্কিন দূতাবাস বা কনস্যুলেটে সাক্ষাৎকারের জন্য যেতে হবে।

ভিসার অনুমোদন: সবকিছু ঠিক থাকলে আপনার ভিসা অনুমোদিত হবে এবং আপনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হবেন।

দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যাওয়ার উপায়




দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যাওয়ার জন্য সাধারণত একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিতে হবে। এখানে কয়েকটি পদক্ষেপ দেয়া হলো:

ফ্লাইট বুকিং: দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া (যেমন লস অ্যাঞ্জেলেস, সান ফ্রান্সিসকো) যাওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বুক করুন। বিমানসংস্থার ওয়েবসাইট বা ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে টিকেট বুক করতে পারেন।

পাসপোর্ট ও ভিসা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য একটি বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসা প্রয়োজন। আপনার যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ভিসা না থাকে, তাহলে আপনাকে আমেরিকান কনস্যুলেট বা দূতাবাস থেকে ভিসার আবেদন করতে হবে।

চেক-ইন এবং সিকিউরিটি: বিমানে ওঠার আগে চেক-ইন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন এবং নিরাপত্তা স্ক্রীনিং পাস করুন।

ভ্রমণ: আপনার ফ্লাইটের সময়সূচী অনুযায়ী বিমানবন্দরে পৌঁছান এবং ফ্লাইট ধরুন। ফ্লাইটের সময় প্রায় ১৫-১৭ ঘণ্টা হতে পারে, এবং সাধারণত একটি বা দুটি ট্রানজিট থাকতে পারে।

ক্যালিফোর্নিয়া পৌঁছানো: ক্যালিফোর্নিয়া পৌঁছে ইমিগ্রেশন চেক এবং কাস্টমস পাস করুন। এরপর আপনি ক্যালিফোর্নিয়ার অভ্যন্তরে যেকোনো গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করতে পারবেন।

দুবাই থেকে ফ্লোরিডা যাওয়ার উপায়

দুবাই থেকে ফ্লোরিডা যাওয়ার জন্য একইভাবে একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিতে হবে। এখানে কিছু পদক্ষেপ রয়েছে:

ফ্লাইট বুকিং: দুবাই থেকে ফ্লোরিডার শহর যেমন মিয়ামি, অরল্যান্ডো, অথবা টাম্পা যাওয়ার জন্য একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বুক করুন। বিমানসংস্থা এবং ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে টিকেট বুক করা যেতে পারে।

পাসপোর্ট ও ভিসা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসার প্রয়োজন হবে। মার্কিন ভিসা (যেমন B-1/B-2 পর্যটক ভিসা) প্রয়োজন হলে আমেরিকান কনস্যুলেট বা দূতাবাসে আবেদন করুন।

চেক-ইন এবং সিকিউরিটি: বিমানে ওঠার আগে চেক-ইন করুন এবং নিরাপত্তা স্ক্রীনিং পাস করুন।

ভ্রমণ: আপনার ফ্লাইটের সময়সূচী অনুযায়ী বিমানবন্দরে পৌঁছান এবং ফ্লাইট ধরুন। বিমানের সময়সূচী অনুযায়ী সাধারণত একটি বা দুটি ট্রানজিট থাকতে পারে।

ফ্লোরিডা পৌঁছানো: ফ্লোরিডা পৌঁছে ইমিগ্রেশন চেক এবং কাস্টমস পাস করুন। তারপর আপনি ফ্লোরিডার অভ্যন্তরে যেকোনো গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করতে পারবেন।

দুবাই থেকে নিউ ইয়র্ক যাওয়ার উপায়




দুবাই থেকে নিউ ইয়র্ক যাওয়ার জন্য একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিতে হবে। এখানে কিছু পদক্ষেপ দেয়া হলো:

ফ্লাইট বুকিং: দুবাই থেকে নিউ ইয়র্ক (যেমন জন এফ. কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বা লা গুয়ারডিয়া বিমানবন্দর) যাওয়ার জন্য একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বুক করুন। বিভিন্ন বিমানসংস্থা যেমন এমিরেটস, ডেল্টা, ইউনাইটেড, এবং আমেরিকান এয়ারলাইন্স এই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে।

পাসপোর্ট ও ভিসা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসার প্রয়োজন। আমেরিকার ভিসা (যেমন B-1/B-2 পর্যটক ভিসা) পাওয়ার জন্য আমেরিকান কনস্যুলেট বা দূতাবাসে আবেদন করুন।

চেক-ইন এবং সিকিউরিটি: বিমানে ওঠার আগে চেক-ইন করুন এবং নিরাপত্তা স্ক্রীনিং পাস করুন।

ভ্রমণ: আপনার ফ্লাইটের সময়সূচী অনুযায়ী বিমানবন্দরে পৌঁছান এবং ফ্লাইট ধরুন। সাধারণত দুবাই থেকে নিউ ইয়র্কের ফ্লাইটে একটি বা দুটি ট্রানজিট থাকতে পারে।

নিউ ইয়র্ক পৌঁছানো: নিউ ইয়র্ক পৌঁছে ইমিগ্রেশন চেক এবং কাস্টমস পাস করুন। এরপর নিউ ইয়র্কের অভ্যন্তরে যেকোনো গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করতে পারেন।

দুবাই থেকে পেন্সিল ভেনিয়া যাওয়ার উপায়

দুবাই থেকে পেনসিলভানিয়া যাওয়ার জন্য সাধারণত নিউ ইয়র্ক বা ফিলাডেলফিয়া হয়ে পেনসিলভানিয়ার গন্তব্যে পৌঁছানো হয়। এখানে কিছু ধাপ দেয়া হলো:




ফ্লাইট বুকিং: দুবাই থেকে নিউ ইয়র্ক (যেমন জন এফ. কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) অথবা ফিলাডেলফিয়া (ফিলাডেলফিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) যাওয়ার ফ্লাইট বুক করুন। বিভিন্ন বিমানসংস্থা যেমন এমিরেটস, ডেল্টা, ইউনাইটেড, এবং আমেরিকান এয়ারলাইন্স এই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে।




পাসপোর্ট ও ভিসা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসার প্রয়োজন। মার্কিন ভিসা (যেমন B-1/B-2 পর্যটক ভিসা) পাওয়ার জন্য আমেরিকান কনস্যুলেট বা দূতাবাসে আবেদন করুন।




চেক-ইন এবং সিকিউরিটি: বিমানে ওঠার আগে চেক-ইন করুন এবং নিরাপত্তা স্ক্রীনিং পাস করুন।




নিউ ইয়র্ক বা ফিলাডেলফিয়া পৌঁছানো: ফ্লাইটে নিউ ইয়র্ক বা ফিলাডেলফিয়া পৌঁছে, সেখান থেকে পেনসিলভানিয়ার অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য একটি সংযোগকারী ফ্লাইট বা গ্রাহক পরিবহন ব্যবহার করুন।




পেনসিলভানিয়া পৌঁছানো: নিউ ইয়র্ক থেকে পেনসিলভানিয়ার বিভিন্ন শহরে (যেমন ফিলাডেলফিয়া, পিটসবার্গ, বা হ্যারিসবার্গ) পৌঁছানোর জন্য ড্রাইভিং, ট্রেন, বাস অথবা অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ব্যবহার করতে পারেন।




দুবাই থেকে টেক্সাস যাওয়ার উপায়




দুবাই থেকে টেক্সাস যাওয়ার জন্য আপনাকে সাধারণত একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিতে হবে। এখানে কিছু ধাপ দেয়া হলো:

ফ্লাইট বুকিং: দুবাই থেকে টেক্সাসে (যেমন হিউস্টন, ডালাস, বা অস্টিন) যাওয়ার জন্য একটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বুক করুন। বিভিন্ন বিমানসংস্থা যেমন এমিরেটস, ডেল্টা, ইউনাইটেড, এবং আমেরিকান এয়ারলাইন্স এই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে।

পাসপোর্ট ও ভিসা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসার প্রয়োজন। মার্কিন ভিসা (যেমন B-1/B-2 পর্যটক ভিসা) পাওয়ার জন্য আমেরিকান কনস্যুলেট বা দূতাবাসে আবেদন করুন।

চেক-ইন এবং সিকিউরিটি: বিমানে ওঠার আগে চেক-ইন করুন এবং নিরাপত্তা স্ক্রীনিং পাস করুন।

টেক্সাস পৌঁছানো: আপনার ফ্লাইটে টেক্সাসের প্রধান শহর (যেমন হিউস্টন, ডালাস, বা অস্টিন) পৌঁছানোর পর, স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করে আপনার গন্তব্যে পৌঁছান।

হিউস্টন: হিউস্টন জর্জ বুশ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (IAH) অথবা হিউস্টন উইলসন বিমানবন্দর (HOU)।

ডালাস: ডালাস ফোর্ট ওর্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (DFW)।

অস্টিন: অস্টিন-বার্গস্ট্রোম ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (AUS)।




আমেরিকা ভিসা কত প্রকার ?




আমেরিকায় বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে, যা আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য অনুযায়ী নির্বাচন করতে হয়। মূলত, আমেরিকার ভিসা দুটি প্রধান শ্রেণীতে বিভক্ত:

১. অস্থায়ী (Non-Immigrant) ভিসা

এই ভিসাগুলি সাধারণত স্থায়ী বসবাসের উদ্দেশ্যে নয় এবং সীমিত সময়ের জন্য থাকে। প্রধান কিছু প্রকার হলো:

B-1/B-2 ভিসা: ব্যবসায়িক (B-1) এবং পর্যটন (B-2) ভিসা।

F-1 ভিসা: ছাত্র ভিসা, যা শিক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়।

J-1 ভিসা: এক্সচেঞ্জ ভিসা, যা বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম (যেমন গবেষণা, প্রশিক্ষণ) জন্য ব্যবহৃত হয়।

H-1B ভিসা: বিশেষজ্ঞ পেশার জন্য কাজের ভিসা।

L-1 ভিসা: আন্তর্জাতিক কোম্পানির অভ্যন্তরীণ স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত ভিসা।

O-1 ভিসা: উচ্চ দক্ষতার জন্য বিশেষজ্ঞ পেশাদারদের জন্য।

P-1 ভিসা: ক্রীড়া খেলোয়াড় এবং শিল্পীদের জন্য।

২. স্থায়ী (Immigrant) ভিসা

এই ভিসাগুলি আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে প্রদান করা হয়। প্রধান কিছু প্রকার হলো:

অ্যামিলি স্পন্সরশিপ ভিসা: পরিবারের সদস্যদের জন্য।

এমপ্লয়মেন্ট ভিসা: কর্মসংস্থান ভিত্তিক (যেমন EB-1, EB-2, EB-3)।

ডাইভারসিটি ভিসা: লটারি মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক দেশের নাগরিকদের জন্য।

স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যাওয়ার উপায়

আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসা (F-1 ভিসা) নিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ রয়েছে। এখানে এই প্রক্রিয়ার সারাংশ:




১. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্বাচন ও ভর্তি

স্কুল/কলেজ নির্বাচন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে চান, তা নির্বাচন করুন। এটি আপনার পড়াশোনার পরিকল্পনার ওপর নির্ভর করবে।

ভর্তি গ্রহণ: নির্বাচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং আবেদন ফি জমা দিন। প্রতিষ্ঠান আপনাকে একটি I-20 ফর্ম প্রদান করবে, যা আপনার ভিসার আবেদন প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ।

২. SEVIS ফি পরিশোধ

SEVIS ফি: Student and Exchange Visitor Information System (SEVIS) ফি পরিশোধ করুন। এটি ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার একটি অংশ এবং আপনি এটি SEVIS ওয়েবসাইট থেকে পরিশোধ করতে পারেন।

৩. DS-160 ফর্ম পূরণ

DS-160 ফর্ম: DS-160 ফর্ম অনলাইনে পূরণ করুন এবং আপনার আবেদনকারী প্রোফাইল তৈরির জন্য এটি জমা দিন।

৪. ভিসা সাক্ষাৎকারের জন্য এপয়েন্টমেন্ট

ভিসা সাক্ষাৎকার: আমেরিকান দূতাবাস বা কনস্যুলেটে F-1 ভিসার জন্য সাক্ষাৎকারের এপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন। এটি অনলাইনে বা টেলিফোনের মাধ্যমে করা যেতে পারে।

৫. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রস্তুত

ডকুমেন্টস: সাক্ষাৎকারের জন্য আপনার সাথে নিচের ডকুমেন্টস নিয়ে যান:

বৈধ পাসপোর্ট

DS-160 কনফার্মেশন পৃষ্ঠা

SEVIS ফি রিসিপ্ট

I-20 ফর্ম

ভিসা আবেদন ফি রিসিপ্ট

আপনার ভর্তি প্রমাণপত্র এবং অর্থনৈতিক স্বাক্ষর (অর্থনৈতিক অবস্থার প্রমাণ)

শিক্ষাগত রেকর্ড এবং অন্যান্য সম্পর্কিত নথি

৬. সাক্ষাৎকার

ভিসা সাক্ষাৎকার: সাক্ষাৎকারের সময় আপনাকে আমেরিকার অভ্যন্তরীণ নীতিমালা, আপনার শিক্ষার উদ্দেশ্য, এবং আমেরিকায় থাকার পরিকল্পনা নিয়ে প্রশ্ন করা হতে পারে।

৭. ভিসার অনুমোদন ও যাত্রা

ভিসা অনুমোদন: ভিসা অনুমোদিত হলে আপনার পাসপোর্টে স্ট্যাম্প হবে এবং আপনি আমেরিকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে পারবেন।

৮. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানো

প্রবেশ: আমেরিকায় পৌঁছে ইমিগ্রেশন চেক এবং কাস্টমস পাস করুন।




স্টুডেন্ট ভিসা পাবার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ -পত্র

স্টুডেন্ট ভিসা (F-1 ভিসা) পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের একটি তালিকা এখানে দেয়া হলো:

১. বৈধ পাসপোর্ট

আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ হতে হবে আপনার প্রস্তাবিত স্টাডি সম্পন্ন হওয়ার পরে অন্তত ছয় মাস পর্যন্ত।

২. ফর্ম DS-160

অনলাইনে পূরণ করা এবং সাবমিট করা ভিসা আবেদন ফর্ম।

৩. ফর্ম I-20

আপনার ভর্তি হওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দ্বারা প্রদত্ত ফর্ম, যা আপনার ছাত্র অবস্থার প্রমাণ।

৪. SEVIS ফি রসিদ

SEVIS (Student and Exchange Visitor Information System) ফি পরিশোধের প্রমাণপত্র।

৫. ভিসা আবেদন ফি রসিদ

আমেরিকান ভিসার জন্য আবেদন ফি পরিশোধের প্রমাণপত্র।

৬. ভিসা সাক্ষাৎকারের এপয়েন্টমেন্ট কনফার্মেশন

সাক্ষাৎকারের এপয়েন্টমেন্ট সংক্রান্ত কনফার্মেশন পৃষ্ঠা।

৭. ভর্তি প্রমাণপত্র

আপনার ভর্তি হওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চিঠি, যা আপনার ভর্তি এবং শিক্ষার জন্য গ্রহণযোগ্যতার প্রমাণ।

৮. আর্থিক প্রমাণপত্র

আপনার পড়াশোনা এবং বসবাসের খরচ কভার করার সক্ষমতার প্রমাণ। এটি হতে পারে:

ব্যাংক স্টেটমেন্ট

স্পনসরশিপ চিঠি

টিউশন ফি এবং অন্যান্য খরচের জন্য অর্থনৈতিক সহায়তার প্রমাণ

৯. শিক্ষাগত রেকর্ড

পূর্ববর্তী শিক্ষার সনদপত্র, মার্কশিট, এবং অন্যান্য রেকর্ড যা আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ।

১০. সাক্ষাৎকারের জন্য অন্যান্য নথি

আপনার দেশের জাতীয় পরিচয়পত্র (যদি প্রয়োজন হয়)

কোন অতিরিক্ত নথি বা ডকুমেন্ট যা ভিসা অফিসার চাইতে পারেন।




আমেরিকা কাজের ভিসা




আমেরিকায় কাজের ভিসা মূলত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, যা আপনার কাজের প্রকার এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নির্বাচন করতে হয়। এখানে প্রধান কিছু ধরনের কাজের ভিসা এবং তাদের বৈশিষ্ট্য দেয়া হলো:




১. H-1B ভিসা

উদ্দেশ্য: বিশেষজ্ঞ পেশার জন্য।

যোগ্যতা: চাকরি প্রস্তাবক হতে হবে একটি মার্কিন কোম্পানি; আপনাকে উচ্চশিক্ষিত বা বিশেষজ্ঞ হওয়া প্রয়োজন।

মেয়াদ: সাধারণত ৩ বছর, যা আরও ৩ বছর বাড়ানো যেতে পারে।

বৈশিষ্ট্য: চাকরি পরিবর্তনের অনুমতি নেই এবং পরিবার (যেমন স্ত্রী/স্বামী ও সন্তান) সাথে নিয়ে যেতে পারেন।

২. L-1 ভিসা

উদ্দেশ্য: আন্তর্জাতিক কোম্পানির অভ্যন্তরীণ স্থানান্তরের জন্য।

যোগ্যতা: কোম্পানির আন্তর্জাতিক শাখায় আপনার কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; ল-1এ (ম্যানেজার/এক্সিকিউটিভ) এবং ল-1বি (বিশেষজ্ঞ) প্রকারে বিভক্ত।

মেয়াদ: ল-1এ জন্য ৭ বছর এবং ল-1বি জন্য ৫ বছর।

বৈশিষ্ট্য: পরিবারের সদস্যদেরও সাথে নেওয়া যেতে পারে।

৩. O-1 ভিসা

উদ্দেশ্য: উচ্চ দক্ষতা এবং বিশেষ অর্জনের জন্য।

যোগ্যতা: বিশেষ ক্ষেত্রে (যেমন বিজ্ঞান, শিল্প, ক্রীড়া) উল্লেখযোগ্য অর্জন থাকতে হবে।

মেয়াদ: সাধারণত ৩ বছর, যা বাড়ানো যেতে পারে।

বৈশিষ্ট্য: পরিবার (স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান) সাথে নেওয়া যেতে পারে।

৪. P-1 ভিসা

উদ্দেশ্য: ক্রীড়া খেলোয়াড় এবং সাংস্কৃতিক শিল্পীদের জন্য।

যোগ্যতা: আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিচিত এবং প্রমাণিত ক্রীড়া খেলোয়াড় বা শিল্পী হতে হবে।

মেয়াদ: কাজের প্রকৃতি অনুযায়ী।

বৈশিষ্ট্য: পরিবারের সদস্যদের সাথে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

৫. E-2 ভিসা

উদ্দেশ্য: বিনিয়োগকারী বা ব্যবসায়ী হিসেবে।

যোগ্যতা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি সফল ব্যবসার জন্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিনিয়োগ থাকতে হবে।

মেয়াদ: সাধারণত ২ বছর, তবে পুনর্নবীকরণ করা যেতে পারে।

বৈশিষ্ট্য: পরিবারের সদস্যদেরও সাথে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

৬. R-1 ভিসা

উদ্দেশ্য: ধর্মীয় পেশাজীবীদের জন্য।

যোগ্যতা: ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে কাজ করার জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত হতে হবে।

মেয়াদ: ৩০ মাস, যা ৩০ মাস পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।

বৈশিষ্ট্য: পরিবারের সদস্যদের সাথে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে।

আবেদন প্রক্রিয়া:

চাকরি প্রস্তাব: প্রথমে একটি মার্কিন কোম্পানি থেকে চাকরি প্রস্তাব পেতে হবে।

স্পন্সরশিপ: কোম্পানিটি আপনাকে ভিসার জন্য স্পন্সর করবে।

ডকুমেন্টস প্রস্তুতি: প্রয়োজনীয় নথি প্রস্তুত করতে হবে (যেমন পাসপোর্ট, চাকরির প্রস্তাব, শিক্ষা ও অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র)।

ভিসা আবেদন: নির্দিষ্ট ভিসা ধরনের জন্য আবেদনপত্র পূরণ করুন এবং প্রাসঙ্গিক ফি পরিশোধ করুন।

ভিসা সাক্ষাৎকার: মার্কিন দূতাবাস বা কনস্যুলেটে সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করুন।

ভিসার অনুমোদন: অনুমোদিত হলে, আপনার পাসপোর্টে ভিসা স্ট্যাম্প হবে।










আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা

আমেরিকায় পর্যটন (টুরিস্ট) ভিসা হল B-2 ভিসা, যা আপনার আমেরিকায় ভ্রমণ, দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা, বন্ধুবান্ধবদের সাথে সময় কাটানো বা চিকিৎসা সহায়তা গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এখানে B-2 ভিসা পাওয়ার জন্য প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের একটি সারাংশ:

আবেদন প্রক্রিয়া:

ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ

DS-160 ফর্ম: অনলাইনে DS-160 ফর্ম পূরণ করুন। এটি আপনার পর্যটন ভিসার জন্য মূল আবেদন ফর্ম।

ভিসা ফি পরিশোধ

ভিসা আবেদন ফি: ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ করুন। এটি সাধারণত $160, তবে নির্দিষ্টভাবে আপনার দেশ এবং ভিসা ক্যাটেগরি অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে।

সাক্ষাৎকারের জন্য এপয়েন্টমেন্ট

সাক্ষাৎকার এপয়েন্টমেন্ট: আমেরিকান দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইট থেকে সাক্ষাৎকারের জন্য এপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রস্তুত

বৈধ পাসপোর্ট: যা আপনার ভ্রমণের পর অন্তত ৬ মাস পর্যন্ত বৈধ থাকতে হবে।

DS-160 কনফার্মেশন পৃষ্ঠা: ফর্ম পূরণের কনফার্মেশন পৃষ্ঠা।

ভিসা আবেদন ফি রসিদ: ফি পরিশোধের প্রমাণপত্র।

ভ্রমণের পরিকল্পনা: আপনার আমেরিকায় থাকার উদ্দেশ্য এবং পরিকল্পনা প্রমাণপত্র (যেমন হোটেল রিজার্ভেশন, প্লেন টিকেট)।

আর্থিক প্রমাণ: আপনার ভ্রমণ এবং থাকার খরচ বহন করার সক্ষমতার প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট, আয়কর রিটার্ন, চাকরির প্রমাণপত্র)।

যত্নশীল সম্পর্ক: আপনার দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনার প্রমাণ (যেমন কাজের প্রমাণপত্র, পরিবার সদস্যদের প্রমাণ, সম্পত্তির কাগজপত্র)।

ফটো: সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজ ফটো।

সাক্ষাৎকারের জন্য প্রস্তুতি

সাক্ষাৎকার: সাক্ষাৎকারে আপনার আমেরিকায় থাকার উদ্দেশ্য, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, এবং আপনার দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনা নিয়ে প্রশ্ন করা হবে।

ভিসা অনুমোদন

ভিসা অনুমোদন: যদি আপনার আবেদন সফল হয়, তবে আপনার পাসপোর্টে ভিসা স্ট্যাম্প করা হবে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

বিনামূল্যে থাকা: নিশ্চিত করুন যে আপনি আমেরিকায় থাকার সময় আপনার সমস্ত খরচ বহন করার সামর্থ্য রাখেন এবং আপনার দেশে ফিরে আসার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

সঠিক তথ্য প্রদান: আবেদনপত্র এবং সাক্ষাৎকারে সঠিক তথ্য প্রদান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা এর খরচ




আমেরিকায় পর্যটন (B-2) ভিসার জন্য খরচগুলো সাধারণত নিম্নরূপ:




১. ভিসা আবেদন ফি

মূল ফি: সাধারণত $160। এই ফি পুরোপুরি অপ্রত্যাবর্তনযোগ্য, অর্থাৎ আবেদন করতে গেলে এই ফি প্রদান করতে হবে, যেটি আবেদনটি গ্রহণযোগ্য হোক বা না হোক।

২. সাক্ষাৎকারের ফি (যদি প্রযোজ্য)

কিছু দেশের জন্য, ভিসা আবেদন করার প্রক্রিয়ার সাথে সম্পর্কিত অতিরিক্ত ফি থাকতে পারে। এটি আপনার দেশের আমেরিকান দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইটে চেক করা উচিত।

৩. SEVIS ফি (যদি প্রযোজ্য)

যদিও SEVIS ফি মূলত ছাত্র ভিসার (F-1, J-1) জন্য, তবে কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে পর্যটক ভিসার জন্যও অন্য ধরনের ফি প্রযোজ্য হতে পারে। এটি আপনার জন্য প্রযোজ্য কিনা তা যাচাই করতে হবে।

৪. ভিসা আবেদন কেন্দ্র ফি (VAC)

কিছু দেশের জন্য ভিসা আবেদন কেন্দ্রের (VAC) ফি থাকতে পারে। এটি আপনার দেশের আমেরিকান দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

৫. অতিরিক্ত খরচ

ডকুমেন্ট প্রিন্টিং: আবশ্যকীয় ডকুমেন্ট প্রিন্ট ও কপি করার খরচ।

ফটো: সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজ ফটো নেওয়ার খরচ।

৬. ভিসা এক্সপ্রেস পরিষেবা (যদি প্রযোজ্য)

যদি আপনি দ্রুত ভিসা প্রয়োজন হয়, তাহলে এক্সপ্রেস পরিষেবা নিতে পারেন, যার জন্য অতিরিক্ত ফি থাকতে পারে।







আমেরিকা ভিসা সম্পর্কে মন্তব্য




আমেরিকা ভিসার প্রক্রিয়া বিভিন্ন ধরনের এবং উদ্দেশ্যের জন্য ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য:

১. জটিলতা ও সময়সীমা

প্রক্রিয়ার জটিলতা: আমেরিকা ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল হতে পারে, বিশেষত ভিসার ধরন এবং প্রকারভেদ অনুযায়ী। আবেদনকারীকে বিভিন্ন নথি ও প্রমাণপত্র জমা দিতে হয় এবং প্রক্রিয়া দীর্ঘ হতে পারে।

সময়ের বিষয়: ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া এবং সাক্ষাৎকারের জন্য অপেক্ষা সময় কিছুটা দীর্ঘ হতে পারে। প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় নিয়ে আবেদন করা উচিত।

২. আর্থিক প্রমাণ

অর্থনৈতিক সক্ষমতা: আমেরিকায় প্রবেশের জন্য আপনার আর্থিক সক্ষমতা প্রমাণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবেদনকারীকে প্রমাণ দিতে হয় যে তারা আমেরিকায় থাকার সময় সমস্ত খরচ বহন করতে সক্ষম।

৩. দূতাবাস/কনস্যুলেটের সেবার মান

ভবিষ্যৎ সহায়তা: আমেরিকান দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সেবার মান বিভিন্ন দেশে ভিন্ন হতে পারে। কিছু দূতাবাস দ্রুত এবং কার্যকরী সেবা প্রদান করে, তবে অন্য কোথাও এটি কিছুটা ধীরগতি হতে পারে।

৪. সাক্ষাৎকার প্রস্তুতি

সাক্ষাৎকারের গুরুত্ব: ভিসা সাক্ষাৎকারের সময় আপনার উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। সাক্ষাৎকারে সৎ ও নির্ভুল তথ্য প্রদান করা উচিত।

৫. ভিসার স্থায়ীত্ব

মেয়াদ ও শর্তাবলী: ভিসার মেয়াদ এবং শর্তাবলী আপনার ভিসার ধরনের ওপর নির্ভর করে। কিছু ভিসার জন্য মেয়াদ সীমিত এবং কিছু ভিসা পুনর্নবীকরণযোগ্য।

৬. ভিসা পরবর্তী অভিজ্ঞতা

অনুশীলন: ভিসা পাওয়ার পর আমেরিকায় প্রবেশ করার সময়ে ইমিগ্রেশন চেক এবং কাস্টমসের সাথে যথাযথ আচরণ করা উচিত।

Comments

Popular posts from this blog

আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা ২০২৪

আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে। সাধারণত আমরা যখন বাড়ি ঘর তৈরি করি তখন আমাদের পাইপের প্রয়োজন হয়। তাই আগে থেকেই আমরা ৬ ইঞ্চি পাইপের দাম ২০২৪ সম্পর্কে জেনে রাখবো। বাড়ি তৈরি করতে যে সকল পণ্য প্রয়োজন এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পাইপ। এই আর্টিকেলে আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা এবং ৬ ইঞ্চি পাইপের দাম ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ মূল্য তালিকা সম্পর্কে আছে আলোচনা করা হবে। আরএফএল ইউপিভিসি পাইপ বাজারে বেশ জনপ্রিয় এবং এর গুণগত মানের জন্য ঘর-বাড়ি নির্মাণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু পাইপের মাধ্যমে পানি, নিকাশি, এবং অন্যান্য তরল পদার্থ পরিচালনা করা হয়, তাই ভালো মানের পাইপ নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। আরএফএল ইউপিভিসি পাইপের দাম বিভিন্ন আকার এবং ধরনের ওপর নির্ভর করে। সাধারণত ইউপিভিসি পাইপের দাম নিচের বিষয়গুলোর ওপর নির্ভর করে: পাইপের ব্যাস (Diameter): বিভিন্ন আকারের পাইপ যেমন 0.5 ইঞ্চি, 1 ইঞ্চি, 1.5 ইঞ্চি থেকে শুরু করে 4 ইঞ্চি বা তারও বেশি আকারে পাওয়া যায়। পাইপের পুরুত্ব (Thickness): পানির চাপ এ...

ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় - ৪০ দিনে ধনী হওয়ার আমল

ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় জেনে নেওয়া যাক। ইসলামে প্রতিটি বিষয়ের একটি সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে তাই ধনী হতে হলে আমাদের ইসলামের দৃষ্টিতে ধনী হওয়ার উপায় গুলো জেনে তারপরে ধনী হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যদি একজন মুসলিম ঘরের সন্তান হয়ে থাকেন এবং ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেল আপনার জন্যই। এখানে আমরা ইসলামের দৃষ্টিতে ধনী হওয়ার উপায় গুলো আলোচনা করব। ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় ইসলামে ধনী হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন। ইসলামে ধনী হওয়া এবং জীবিকার পদ্ধতি সম্পর্কে কিছু বিশেষ দিক এবং নীতি রয়েছে, যা আল্লাহর পথে থেকে সফল হওয়ার জন্য অনুসরণ করতে হয়। আপনার বর্ণিত উপায়গুলোর মধ্যে কয়েকটি ইসলামে উল্লেখিত। আসুন একটু বিস্তারিতভাবে দেখি ইসলামে কীভাবে বৈধভাবে ধনী হওয়া যায়: ১. আল্লাহর কাছে দোয়া করা: ধনী হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে শুধু ধনী হওয়ার জন্য নয়, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং আমাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য দোয়া করা উচিত। উপরে উল্লেখিত দোয়াটি এক ধরনের ইস্তিগফার, যা আমাদের পাপ ক্ষমা...

ফেসবুক আইডি হ্যাক রিকভার - ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয়

ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার করতে চান? তাহলে বিস্তারিত ভাবে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয় গুলো জেনে নিন। আমাদের ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে তখন কিভাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ফিরিয়ে আনবেন জানুন। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে অনেকেই ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার করার উপায় না জানার কারণে ফেসবুক আইডি হারিয়ে ফেলে। তাই বিষয়টি জানার আগে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয় সম্পর্কে জানুন। ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক রিকভার করতে চাইলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়া একটি খুবই সাধারণ সমস্যা, এবং এটি রিকভার করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হয়। নিচে আপনার ফেসবুক একাউন্ট রিকভার করার প্রধান ধাপগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো: ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রিকভার করার ধাপসমূহ: পাসওয়ার্ড রিসেট করুন: প্রথমে ফেসবুক অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে যান। লগইন পেজে থাকা "Forgot Password" অপশনে ক্লিক করুন। আপনার অ্যাকাউন্টে রেজিস্টার করা মোবাইল নাম্বার বা ইমেইল দিন। "Reset Your Password" অপশন সিলেক্ট করুন এবং নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে পুনরায় লগইন...