Skip to main content

Posts

বাংলাদেশী ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

বাংলাদেশে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। সাধারণত প্রতিটি ব্যাংকের নিজস্ব কিছু নিয়ম থাকতে পারে, তবে বেশিরভাগ ব্যাংকের জন্য সাধারণ প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপ: ১. ব্যাংকে সরাসরি যোগাযোগ: ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার জন্য প্রথমেই আপনার নিকটস্থ ব্যাংক শাখায় সরাসরি যেতে হবে। সেখানকার কাস্টমার সার্ভিস ডেস্কে যোগাযোগ করে একাউন্ট বন্ধ করার ফর্ম নিতে হবে। ২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস: একাউন্ট বন্ধ করতে আপনার কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিতে হতে পারে: জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা পাসপোর্টের ফটোকপি ব্যাংক একাউন্টের চেকবই (যদি দেওয়া থাকে) একাউন্টের ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড (যদি থাকে) একাউন্টের শেষ স্টেটমেন্ট ৩. একাউন্ট বন্ধ করার ফর্ম পূরণ: একাউন্ট বন্ধ করার জন্য ব্যাংক থেকে পাওয়া ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করে দিতে হবে। এই ফর্মে আপনার একাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য, যেমন একাউন্ট নম্বর, এবং ব্যক্তিগত তথ্য থাকবে। ৪. সব বকেয়া নিষ্পত্তি: একাউন্ট বন্ধ করার আগে, আপনার একাউন্টে কোনো ঋণ বা বকেয়া অর্থ থাকলে তা পরিশোধ করতে হবে। যদি একাউন্টে কোনো অর্থ থাকে, তা সরাসরি তুলে নিতে পারবেন বা অন্য কোনো একাউন্...

ফেসবুক আইডি রেস্ট্রিক্টেড হয় যেসব কারণে এবং করণীয়

ফেসবুক আইডি রেস্ট্রিক্টেড কেন হয় ফেসবুক আইডি রেস্ট্রিক্টেড বা সীমাবদ্ধ হওয়ার বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। সাধারণত, ফেসবুকের নীতিমালা লঙ্ঘন করলে আইডি রেস্ট্রিক্টেড হতে পারে। এর মধ্যে কয়েকটি প্রধান কারণ হলো: কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড লঙ্ঘন: ফেসবুকের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড বা নীতিমালা লঙ্ঘন করলে ফেসবুক আপনার আইডি সীমাবদ্ধ করতে পারে। যেমন: আপত্তিকর বা ক্ষতিকারক কনটেন্ট শেয়ার করা। বিদ্বেষমূলক মন্তব্য, হুমকি বা অপমানজনক আচরণ। যৌনতা, সহিংসতা বা আপত্তিকর কনটেন্ট শেয়ার করা। ভুয়া প্রোফাইল বা সত্তা: যদি ফেসবুক মনে করে যে আপনি একটি ভুয়া প্রোফাইল তৈরি করেছেন বা কারও পরিচয় জালিয়াতি করছেন, তাহলে আপনার আইডি রেস্ট্রিক্ট করা হতে পারে। অস্বাভাবিক কার্যকলাপ: ফেসবুক আইডিতে হ্যাকিংয়ের চেষ্টা বা অস্বাভাবিক কার্যকলাপ (যেমন, অস্বাভাবিকভাবে অনেক বার লগইন করার চেষ্টা) দেখা দিলে ফেসবুক আইডি সীমাবদ্ধ করতে পারে। স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম: কখনও ফেসবুকের স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম কোনও অসঙ্গতি সনাক্ত করলে, যেমন স্প্যামিং বা সন্দেহজনক কার্যকলাপ, আইডি রেস্ট্রিক্ট করা হতে পারে। নিষিদ্ধ বিষয়বস্তু প্রচার: অবৈধ পণ্য বা সেবা প্রচার করলে, ...

বুদ্ধ পূর্ণিমা কি - বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয়

বুদ্ধ পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম পবিত্র উৎসব, যা গৌতম বুদ্ধের জীবনের তিনটি প্রধান ঘটনাকে স্মরণ করে: জন্ম, বোধিপ্রাপ্তি (জ্ঞান লাভ), এবং মহাপরিনির্বাণ (মৃত্যু)। এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা একই দিনে ঘটেছিল বলে ধারণা করা হয়, যা বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে। বুদ্ধ পূর্ণিমা কেন পালন করা হয় . গৌতম বুদ্ধের জন্ম: কপিলাবস্তুর লুম্বিনী গ্রামে রাজকুমার সিদ্ধার্থের জন্ম হয়েছিল। পরবর্তীতে তিনি গৌতম বুদ্ধ হিসেবে পরিচিত হন। ২. বোধিপ্রাপ্তি: সিদ্ধার্থ গৃহত্যাগ করে কঠোর সাধনা ও ধ্যানের মাধ্যমে বিহারের বোধগয়া অঞ্চলে বোধি বৃক্ষের নিচে বসে বোধি (আত্মজ্ঞান) লাভ করেন। তিনি তখন "বুদ্ধ" বা "জাগ্রত" হিসেবে পরিচিত হন। মহাপরিনির্বাণ: গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুর সময়কেও এই দিনেই স্মরণ করা হয়। তাঁর মৃত্যুর পর তিনি মহাপরিনির্বাণ লাভ করেন, অর্থাৎ তিনি জন্ম-মৃত্যুর চক্র থেকে মুক্তি লাভ করেন। কত বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন করা হয় বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা প্রতি বছর একবার বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন করে। এটি বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয়, যা সাধারণত এপ্রিল বা মে মাসে পড়ে। দিনটি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বোধিপ্রাপ্ত...

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা-সকালে কলা খাওয়ার নিয়ম

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা: শক্তি বৃদ্ধি: কলাতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি থাকে যা তাৎক্ষণিক শক্তি যোগায়। এটি সকালে খেলে দিনের শুরুতে ভালোভাবে কাজ করার ক্ষমতা বাড়ায়। হজমের সহায়ক: কলায় থাকা ফাইবার হজমপ্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং পেটের সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: কলায় উচ্চমাত্রার পটাসিয়াম এবং নিম্নমাত্রার সোডিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি: কলায় থাকা ভিটামিন বি৬ মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা ও মেমোরি উন্নত করতে সাহায্য করে। ওজন কমাতে সহায়ক: কলা কম ক্যালোরিযুক্ত কিন্তু বেশি পুষ্টিসম্পন্ন, ফলে এটি ক্ষুধা কমায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। মেজাজ ভালো রাখা: কলাতে ট্রিপটোফ্যান নামক একটি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা সেরোটোনিন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে মেজাজ ভালো রাখে। রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা: ঘুমের উন্নতি: কলায় ট্রিপটোফ্যান নামে একটি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা শরীরে সেরোটোনিন এবং মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়। এই হরমোনগুলো ঘুমের চক্র নিয়ন্ত্রণ করে এবং মানসিক প্রশান্তি এনে ভালো...

গুগল প্লে স্টোর থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যাই

গুগল প্লে স্টোর থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো: ১. অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এবং প্রকাশনা: যদি আপনার প্রোগ্রামিং দক্ষতা থাকে, আপনি নিজে একটি অ্যাপ তৈরি করে সেটি গুগল প্লে স্টোরে প্রকাশ করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্নভাবে আয় করতে পারেন: ইন-অ্যাপ পারচেস (In-App Purchases): অ্যাপে বিভিন্ন প্রিমিয়াম ফিচার বা ভার্চুয়াল আইটেম বিক্রি করে আয় করতে পারেন। অ্যাডভার্টাইজমেন্ট (Advertisement): অ্যাপে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে গুগল অ্যাডমোব বা অন্যান্য অ্যাড নেটওয়ার্ক থেকে আয় করতে পারেন। পেইড অ্যাপ: অ্যাপকে পেইড হিসেবে প্রকাশ করে ব্যবহারকারীদের থেকে সরাসরি অর্থ আদায় করতে পারেন। ২. ফ্রিল্যান্স অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: যদি আপনি অ্যাপ ডেভেলপার হন, তাহলে আপনি বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের জন্য অ্যাপ তৈরি করে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। তারপর তারা অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে প্রকাশ করবে। ৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: কিছু অ্যাপ বা গেম তাদের প্রোমোশনাল লিঙ্ক বা অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম অফার করে। আপনি তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রচার করতে পারেন এবং...